১৭২টি গানের কথা সহ লালনগীতির উইকিসংকলন। “লালন” বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাগুলি এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত মোট ১৭২টি পাতার মধ্যে ১৭২টি পাতা নিচে দেখানো হল। অ অকুল পাড় দেখে মোদের লাগল রে ভয় অনেক ভাগ্যের ফলে সে চাঁদ কেউ দেখিতে পায় অন্তিম কালের কালে ও কি হয় না জানি অমর ভেবে সার অমাবস্যার দিনে চন্দ্র থাকেন যেয়ে কোন শহরে আ আগে জান না ও মনুরায় আছে আদি মক্কা এই মানব দেহে আজ রোগ বাড়ালি কুপথ্য করে আজব আয়না-মহল মণি গভীরে আজব রং ফকিরি সাধা সোহাগিনী সাঁই আঠার মোকামে একটি রূপের বাতি জ্বলছে সদাই আপন ঘরের খবর লে না আপনাকে আপনে যে জন জানে আপনার আপন খবর নাই আপনারে আপন চিনেছে যে জন আপনারে আপনি চিনি নে আপনারে আপনি চেনা যদি যায় আপনারে আপনি রে মন, না জান ঠিকানা আবহায়াতের নদী কোনখানে আমার আপন খবর আপনার হয় না আমার ঘরের চাবি পরেরই হাতে আমার ঠাহর নাই গো মন-বেপারী আমার দেহ-নদীর বেগ থাকে না আমার মন বেবাগী ঘোড়া আমার মন যারে চায়, তারে কি কোথায় পাই আমার মন রে, তুই হইলি কেন পেরেসান আমার মন রে, দিন থাকিতে চিনে আমার মন-চোরারে কোথা পাই আমার মনে রে বোঝাই কিসে আমার মনের বাসনা পূর্ণ হল না আমার হয় না রে সে মনের মত মন আমারে কি রাখবেন গুরু চরণদাসী আমি অপার হয়ে বসে আছি আমি কি তাই জানলে সাধন সিদ্ধি হয় আমি কি দোষ দিব কারে রে আমি কোন সাধনে তারে পাই আমি চরণ পাব কোনদিনে আমি জন্ম-দুঃখী কপাল-পোড়া আমি বলি তোরে মন, গুরুর চরণ কর রে ভজন আয় কে যাবি ওপারে আর কি এমন জনম, বসবো সাধুর মেলে আর কি বসবো এমন সাধ বাজারে আল্লা বল মন রে পাখী এ এ দেশেতে এই সুখ হল এ বড় আজব কুদরতি এক ফুলে চার রঙ ধরেছে একবার ভবের কেনারে লাগাও তরী এখন আর ভাবলে কি হবে এনে মহাজনের ধন বিনাশ করলি ক্ষ্যাপা এবার কে তোর মালেক, চিনলিনে তারে এমন মানব জনম আর কি হবে এমন সমাজ কবে গো সৃজন হবে ঐ ঐ রূপ তিলে তিলে জপ মন জুতে ও ও আমার মন যারে চাই ও জীবের ধান্ধা কেন যায় না ও তার ঠিকের ঘরে ভুল পড়েছে মন ও মন, কে তোমার যাবে সাথে ও মন, দেখে শুনে ঘোর গেল না ও আরও আছে ও সে ফুলের মর্ম জানতে হয় ওরে মন আমার গেল জানা ক কই হল মোর মাছ ধরা কয় দমেতে বাজে ঘড়ি করবে ঠিকানা কারে দিব দোষ কারে বলবো আমার মনের বেদনা কাল কাটালি কালের বশে কাশী কি মক্কায় যাবি রে মন, চল রে যাই কি আজব কলে রসিক বানিয়েছে কোঠা কি করি কোন পথে যাই মনে কিছু কি করি ভেবে মরি কিবা রূপের ঝলক দিচ্ছে দ্বিদলে কিবা শোভা দ্বিদলের ‘পরে কিসে আর বোঝাই মন তোরে কুলের বৌ হয়ে মন আর কতদিন কেনে ডুবলি না মন গুরুর চরণে কোথা আছে রে সেই দীন দরদী সাঁই কোন কুলে যাবি মনুরায় কোন দেশে যাবি মন, চল দেখি যাই কোন বা দেশের মানুষ গো, ও বলো কোন রসে কোন রতির খেলা কোন রাগে সে মানুষ আছে মহারসের ধনী ক্ষ্যাপা তুই না জেনে তোর আপন খবর যাবি কোথায় খ খাঁচার ভিতর অচিন পাখী কেমনে আসে যায় খাকে গড়লো পিঞ্জিরে খুঁজে ধন পাই কি মতে খুল নে কেনে সে ধন গ গুরু গো সাঁই, হক নাম বল রসনা গুরু দোহাই তোমার, মনকে আমার লও গো সুপথে গুরু বল নৌকা খোল গুরু বলে ধর পাড়ি মন হুঁস থেকে গুরুপদে ডুবে থাক রে আমার মন গুরুপদে নিষ্ঠা মন যার হবে গুরুপদে মতি আমার হল কই ঘ ঘরের মধ্যে ঘর বেঁধেছেন চ চল দেখি মন কোন দেশে যাবি চাঁদ বদনে বল গোসাঁই। চারটি চন্দ্র ভাবের ভুবনে চিরকাল জল ছেঁচে আমার জল জ জাত গেল জাত গেল বলে জান না রে মন জানা চাই অমাবস্যায় চাঁদ থাকে কোথায় ঠ ঠিকের ঘরে ভুল পড়েছে মন ত তুমি কার আজ কেবা তোমার এই সংসারে দ দায়ে ঠেকে বলছ রে মন আল্লাগনি দিনে দিনে হল আমার দিন আখেরি দিল দরিয়ার মাঝে দেখলাম আজব কারখানা দিল দরিয়ার মাঝে রে মন দেখ না মন, ঝকমারি এই দুনিয়াদারী দেখ রে দিন কোথা হইতে হয় দেল ছুঁড়ে দেখনা মনা দেহের খবর বলি শোন রে মন ধ ধড়ে কোথায় মক্কা-মদিনা ধর চোর হাওয়ার ঘরে ফান্দ পেতে ন না জেনে ঘরের খবর তাকাই আসমানে না হলে মন সরলা কি ফলে মেলে নিরাকার ভাসছে রে এক ফুল প পাগল দেওয়ানের মন কি ধন দিয়ে পাই প আরও আছে পাপীর ভাগ্যে এমন দিন কি আর হবে রে পারে যাবি কি ধরে রে মন পূর্ণচন্দ্র উদয় কখন কর মন বিবেচনা ফ ফাঁক তালে দুনিয়াদারী হল দমের ঘরে বেদম ফাঁকি ব বল কারে খুঁজিব ক্ষেপা দেশ-বিদেশে বল স্বরূপ কোথায় আমার সাধের বসত বাড়ীর ঝগড়া-কেজে বাকির কাগজ গেল হুজুরে বাড়ির কাছে আরশী নগর বিনা পাগালে গড়িয়া কাচি করছ নাচানাচি বিষয় বিষে চঞ্চল মন দিবা-রজনী বেদে কি তার মরম জানে ভ ভবে মানব-গুরু নিষ্ঠা যার ভুলব না ভুলব না বলি ম মধুর দেল দরিয়ায় ডুবিয়া কর ফকিরি মন আইন মাফিক নিরিখ দিতে ভাবো কি মন আমার আজ পড়লি ফেরে মন আমার কি ছার গৌরব করছ ভবে মন আমার কুসর মালা জাঠ হল রে মন আমার তুই করলি একি ইতরপনা মন কি তুই ভোড়ুয়া বাঙ্গাল জ্ঞান ছাড়া মন তুমি সহজে কি সই হবা মন বিবাগী বাগ মানে না রে মন রে আত্মতত্ত্ব না জানিলে মন, তোর আপন বলতে কে আছে মন, তোরে আজ ধরতে পারতাম হাতে মনে রে বুঝাবো কত মনের কথা বলবো কারে মনের মনে হল না একদিনে মনের লেঙ্গুটি এঁটে কর রে ফকিরী মনের হল মতি মন্দ মনেরে বুঝাইতে আমার হল দিন আখেরী মানবদেহের ভাব জেনে কর সাধনা য যে জন হাওয়ার ঘরে ফাঁদ পেতেছে যে পথে এসেছ রে মন যে পরশ পরশে, সে পরশ চিনে লে না যেও না আন্দাজী পথে মন-রসনা যেখানে সাঁইর বারামখানা যেতে সাধ হয় রে কাশী কর্ম ফাঁসি শ শহরে ষোল জনা বোম্বেটে শ্রীরূপের সাধন আমার কৈ হল স সদা মন থেকো রে হুঁস সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে সব সৃষ্টি করলো যে জন সময় গেলে সাধন হবে না সাধুর সঙ্গে সাধুর সঙ্গ সর্ব শাস্ত্রে কয় সাধ্য কি রে আমার সে রূপ চিনিতে সামান্য জ্ঞানে কি মন তুই পাইবি রে সামাল সামাল সমাল তরী সুফলা ফলাচ্ছে গুরু মনের ভাব জেনে হ হক নাম বল রসনা হাওয়ার ঘরে দম আটকা পড়েছে হায় একি কলের ঘরখানি বেঁধে হায় কি আজব কল বটে হীরা লাল মতির দোকানে গেল না হুজুরে কার হবে রে নিকাশ দেনা Wikisource Admin2017-06-03T21:04:37+06:00Tags: Lalon, Wikipedia, Wikisource|